Training modules/Dealing with online harassment/slides/why-do-you-need-to-care-about-harassment/bn
সাধারণ: কেন আপনি হয়রানি সম্পর্কে যত্নবান হবেন?
ইন্টারনেট শুরুর প্রথম থেকেই অনলাইন হয়রানি একটি ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে ইন্টারনেটের এমন এরিয়া যেখানে অনেক লোক একসাথে যোগাযোগ করে যেমন, ফোরাম, সামাজিক যোগাযোগ ইত্যাদি। হয়রানি এবং দাঙ্গা অনলাইনে হলেও এটি ব্যক্তি জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে (পিডিএফ লিংক)। পিউ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ২০১৪ সালের এক গবেষণায় প্রকাশ করে যে, ইন্টারনেটের কমপক্ষে তিনভাগ লোক হয় নিজে না হয় অন্যকে হয়রানির শিকার হতে দেখেছে। ৫ জনের মধ্যে ২ জন হয়রানির প্রত্যক্ষ শিকার
২০০১ সালে উইকিপিডিয়া প্রতিষ্ঠার পর থেকেই উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের অন্যতম একটি ইস্যু হল হয়রানি। ২০০৮ সালে প্যালো আলটো গবেষণা প্রতিষ্ঠানের এক জরিপে দেখা যায় কম সক্রিয় সম্পাদক যারা মাসে ২ থেকে আটটি সম্পাদনা করে থাকেন তাদের সম্পাদনা তনিবার রিভার্ট করা হয়ে থাকে যা ২০০৪ সালের তুলনায় বেশি। তবে শুধু যে, কম সক্রিয় ব্যবহারকারীরাই হয়রানির শিকার হন তাই নয়, দীর্ঘমেয়াদী উইকিপিডিয়ান ডেভিড শাঙ্কবোন ২০০৮ সালে লিখেন যদি আপনি উইকিপিডিয়াতে হয়রানির শিকার হোন "সেক্ষেত্রে সহায়ক সম্প্রদায় অনুসন্ধান করলেও ব্যর্থ হবেন"।
যখন কোন একজন সম্পাদক হয়রানির শিকার হয়ে চলে যান তখন সেটি বিষয়বস্তুর বৈচিত্রে ও সম্পাদকের বৈচিত্রে পভাব ফেলে সাথে সাথে উচ্চ মানের বিষয়বস্তুর উপরও প্রভাব পরে। যখন ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য হুমকির মুখে থাকে তখন তারা উইকিপিডিয়া বা অন্য কোন অনলাইন মাধ্যমে বিচরণ বন্ধ করে দেন।
ফাউন্ডেশনের সাপোর্ট এন্ড সেইফটি দল (সুসা) এসব হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করছে কিন্তু অধিকাংশ হয়রানি প্রথমে সম্পদায় দেখে থাকে। প্রায়ই হয়রানির মত গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু জটিল বিষয় নিয়ে কাজ করা কঠিন হয়ে যায়। এই প্রশিক্ষণ মডিউলটি হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করা সহজ করে দিতে পারে।